Posts

Showing posts from August, 2023

When We First Met – A Heart-Touching Love Story That Will Melt Your Soul

Image
When We First Met: A Love Story That Lives Forever 🌆 Chapter 1: A Serendipitous Encounter It was a rainy evening in Kolkata. The sky was painted with soft hues of orange and grey. At Howrah Station, amidst the rush of people and the sound of trains arriving and departing, two souls were unknowingly walking toward their destiny. She was Anika , a literature student with dreamy eyes and a notebook always tucked under her arm. He was Ritvik , a software engineer visiting home from Bangalore. They met over a shared seat on a long train journey to Siliguri. Anika smiled and asked, "Is this seat 27B?" Ritvik replied with a chuckle, "Yes, but I won’t bite. Feel free to sit." That moment—simple yet magical—was the beginning of something beautiful. 📖 Chapter 2: Conversations Under the Stars The train rolled through the countryside as night fell. The lights were dim, and most passengers had fallen asleep. But Anika and Ritvik talked for hours—about books...

ক্ষুদিরাম বসু সম্পর্কেশোর বিপ্লবী নেতা ক্ষুদিরাম বসু সম্পর্কে জানার জন্য বা ক্ষুদিরাম বসু নিয়ে রচনা লেখার জন্য অথবা ক্ষু বক্তব্য দেওয়ার জন্য ভালো ধরনের আর্টিকেল অনুসন্ধান করছেন, তাদের জন্য আমাদের আজকের এই পোস্ট।

Image
  ক্ষুদিরাম বসুর জীবনী                                                                                             যারা  ক্ষুদিরাম বসু সম্পর্কেশোর বিপ্লবী নেতা ক্ষুদিরাম বসু সম্পর্কে জানার জন্য বা ক্ষুদিরাম বসু নিয়ে রচনা লেখার জন্য অথবা ক্ষু বক্তব্য দেওয়ার জন্য ভালো ধরনের আর্টিকেল অনুসন্ধান করছেন, তাদের জন্য আমাদের আজকের এই পোস্ট। এই পোস্টটির মাধ্যমে আপনারা ক্ষুদিরাম বসু সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে যাবেন।                                    ক্ষুদিরাম বসু “একবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি, হাসি হাসি পরব ফাঁসি দেখবে ভারতবাসি। আমি হাসি হাসি পরব ফাঁসি দেখবে ভারতবাসী একবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি।” ঊনবিংশ শতকের গোড়ার দিকে দেশকে পরাধীনতা থেকে মুক্ত করার জন্যে এগিয়ে এলেন বাংলার ...

স্বামী বিবেকানন্দ

Image
     স্বামী বিবেকানন্দ ভূমিকাঃ ঊনবিংশ শতাব্দীতে ভারতবর্ষে যে কয়েকজন মহাপুরুষের আবির্ভাব হয়েছিল তাদের মধ্যে অন্যতম স্বামী বিবেকানন্দ। স্বামী বিবেকানন্দ আবির্ভূত হয়ে জনসাধারণের দরিদ্রতা, কুসংস্কার, অশিক্ষা ইত্যাদি ব্যক্তিত্বকে জাগিয়ে তুলেছিলেন। আমরা জানি যখন কোন জাতির উন্নতি স্থগিত হয় তখন সেই জাতিকে জাগরিত করার জন্য মহাপুরুষের আবির্ভাব ঘটা খুবই প্রয়োজন। সেরকমই উনবিংশ শতাব্দীতে ভারতবর্ষের হিন্দু জাতির কুসংস্কার, দরিদ্রতা ইত্যাদি দূর করে জাতির উন্নতি করার উদ্দেশ্যে মহান পুরুষ স্বামী বিবেকানন্দের আবির্ভাব হয়। তার আবির্ভাবের ফলে বাঙালি জাতির জীবনে নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়। তার প্রচেষ্টায় আজ আমাদের উন্নত চিন্তা ধারণা, উন্নত সমাজ ব্যবস্থা, উন্নত ভাব ভাবনা মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলতে পারতেছি। তাই স্বামী বিবেকানন্দ হিন্দু জাতি তথা ভারতবর্ষ এবং বাংলার ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে আছে। জন্ম ও পরিচয়ঃ মহাপুরুষ স্বামী বিবেকানন্দ ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দের 12 ই জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। উত্তর কলকাতার সিমলা স্ট্রিটে অবস্থিত বিখ্যাত দত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। স্বামী বিবেকানন্দের বাবার ন...

গান্ধীজীর লবণ সত্যাগ্রহ বা ডান্ডি অভিযান কাকে বলা হয়?ডান্ডি অভিযান কাকে বলা হয়?

Image
  গান্ধীজীর লবণ সত্যাগ্রহ বা ডান্ডি অভিযান কাকে বলা হয়? ১৯৩০ সালের ১২ মার্চ ডান্ডি পদযাত্রা বা লবণ সত্যাগ্রহ শুরু হয়। এই সত্যাগ্রহ ছিল ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। লবণ পদযাত্রা ঔপনিবেশিক ভারতে ব্রিটিশদের একচেটিয়া লবণ নীতির বিরুদ্ধে একটি অহিংস করপ্রদান-বিরোধী প্রতিবাদ আন্দোলন। এই আন্দোলনের মাধ্যমেই আইন অমান্য আন্দোলনের সূচনা হয়। ১৯২০-২২ সালের অসহযোগ আন্দোলনের পর লবণ সত্যাগ্রহই ছিল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংগঠিত ব্রিটিশ-বিরোধী আন্দোলন। ১৯৩০ সালের ২৬ জানুয়ারি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস "পূর্ণ স্বরাজ" প্রস্তাব গ্রহণ করার অব্যবহিত পরেই এই সত্যাগ্রহের সূচনা ঘটে। মহাত্মা গান্ধী আমেদাবাদের কাছে তার সবরমতী আশ্রম থেকে ডান্ডি পদযাত্রা শুরু করে ২৪ দিনে ২৪০ মাইল (৩৯০ কিলোমিটার) পথ পায়ে হেঁটে ডান্ডি গ্রামে এসে বিনা-করে সমুদ্রের জল থেকে লবণ প্রস্তুত করেন। বিরাট সংখ্যক ভারতীয় তার সঙ্গে ডান্ডিতে আসেন। ১৯৩০ সালের ৬ এপ্রিল সকাল সাড়ে ৬টার সময় গান্ধীজি লবণ আইন ভেঙে প্রথম লবণ প্রস্তুত করেছিলেন। সেই সঙ্গে তার লক্ষাধিক অনুগামীও লবণ আইন ভেঙে ভারতে আইন অমান্য আন্দোলনের সূচনা করল...

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষ জীবন(১৯৩২–১৯৪১) কবির দীর্ঘ অসুস্থতার সময়। এই সময় রবীন্দ্রনাথ তার রচনায় মূলত মৃত্যুর প্রকৃতি অনুধাবনে মনোনিবেশ করেছেন।

Image
  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষ জীবন                                                                                                                           রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষ জীবন ( ১৯৩২–১৯৪১) কবির দীর্ঘ অসুস্থতার সময়। এই সময় রবীন্দ্রনাথ তার রচনায় মূলত মৃত্যুর প্রকৃতি অনুধাবনে মনোনিবেশ করেছেন। বিভিন্ন রাষ্ট্র পরিভ্রমণ করে মানবজাতির মধ্যে বিভাজন সৃষ্টির হীনতা সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের নিজের মত সুদৃঢ় হয়। ১৯৩২ সালের মে মাসে তিনি ইরাকের একটি বেদুইন শিবিরে গিয়েছিলেন। সেখানে এক উপজাতীয় নেতা তাকে বলেন, "আমাদের মহানবী বলেছেন, তিনিই সত্যকারের মুসলমান, যাঁর বাক্য বা কর্মের দ্বারা তাঁর ভ্রাতৃপ্রতিম মানুষগুলির ন্যূনতম ক্ষতিসাধনও হয় না।" কবি তার ডায়েরিতে লিখেছেন, "চমকে উঠলুম। বুঝলুম...

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

Image
  ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ঊনবিংশ শতকের একজন বিশিষ্ট বাঙালি শিক্ষাবিদ, সমাজ সংস্কারক ও গদ্যকার। সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যে অগাধ পাণ্ডিত্যের জন্য সংস্কৃত কলেজ থেকে ১৮৩৯ সালে তিনি বিদ্যাসাগর উপাধি লাভ করেন। সংস্কৃত ছাড়াও বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় বিশেষ ব্যুৎপত্তি ছিল তার। বর্ণপরিচয় ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর রচিত একটি বাংলা বর্ণশিক্ষার প্রাইমারি বা প্রাথমিক পুস্তিকা। দুই ভাগে প্রকাশিত এই পুস্তিকাটির দুটি ভাগই প্রকাশিত হয়েছিল ১৮৫৫ সালে। দুই পয়সা মূল্যের এই ক্ষীণকায় পুস্তিকার প্রকাশ বাংলার শিক্ষাজগতে ছিল এক যুগান্তকারী ঘটনা।   এই পুস্তিকায় বিদ্যাসাগর মহাশয় বাংলা বর্ণমালাকে সংস্কৃত ভাষার অযৌক্তিক শাসনজাল থেকে মুক্ত করেন এবং যুক্তি ও বাস্তবতাবোধের প্রয়োগে এই বর্ণমালার সংস্কার-সাধনে প্রবৃত্ত হন। গ্রন্থটি যে শুধু বিদ্যাসাগরের জীবৎকালেই সমাদৃত হয়েছিল তাই নয়, আজ গ্রন্থপ্রকাশের সার্ধ-শতবর্ষ পরেও এর জনপ্রিয়তা বিন্দুমাত্র হ্রাস পায়নি। পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই গ্রন্থটিকে একটি প্রধান প্রাইমার হিসাবে অনুমোদন করেছেন। পশ্চিমবঙ্গ সরকার ও কলকাতা পৌরসংস্থার যৌথ প্রয়াসে কলকাতার কলেজ স্ট্রিট বইপাড়ায় ভ...

আদর্শলিপি অ আ ই ঈ উ ঊ ঋ ৯ এ ঐ ও ঔ

Image
স্বরবর্ণ শিক্ষা      অ    আ    ই   ঈ   উ   ঊ   ঋ   ৯   এ    ঐ   ও   ঔ অ _ অজগর আসছে তেড়ে  আ  _ আমটি খাব পেরে ই _ ইঁদুর ছানা ভয়ে মরে ঈ _ঈগল পাখি পাছে ধরে উ   উ_উট চলেছে মুখটি তুলে ঊ _(দীর্ঘ) টি আছে গাছে ঝুলে ঋ _ঋষি মশাই বসেন পূজায় ৯ _৯- কার যেন ডিগবাজি খায় এ_একা গাড়ি খুব ছুটেছে  ঐ_ ওই দেখ ভাই চাঁদ উঠেছে ও_ ওল খেও না, ধরবে গলা        ঔ_ ঔষধ খেতে মিছে বলা জনগণমন অধিনায়ক জয় হে ভারত-ভাগ্য-বিধাতা পাঞ্জাব সিন্ধু গুজরাট মারাঠা দ্রাবিড় উৎকল বঙ্গ বিন্ধ্য হিমাচল যমুনা গঙ্গা উচ্ছল-জলধি-তরঙ্গ তব শুভ নামে জাগে, তব শুভ আশিস মাগে, গাহে তব জয়গাথা। জনগণ-মঙ্গল-দায়ক জয় হে ভারত-ভাগ্য-বিধাতা জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয়, জয় হে।। অহরহ তব আহ্বান প্রচারিত, শুনি তব উদার বাণী হিন্ধু বৌদ্ধ শিখ জৈন পারসিক মুসলমান খৃস্টানী পূরব পশ্চিম আসে তব সিংহাসন পাশে প্রেমহার হয় গাঁথা। জনগণ-ঐক্য-বিধায়ক জয় হে ভারত-ভাগ্য-বিধাতা জয় হ...